অবশেষে ইতিহাস বদলাতে পেরেছে বাংলাদেশ। টানা ৭ পরাজয়ের পর অবশেষে সংক্ষিপ্ত ফরমেটে জয় পেয়েছে দুবাইয়ের মাটিতে। আফিফ হোসেন ধ্রুব ব্যাটে এবং




মিরাজ ও শরিফুলে জয় পেয়েছে বাংলাদেশ।টসে জিতে বাংলাদেশে ব্যাট করতে স্বাগত জানায় স্বাগতিক দুবাই।মিডল ও লোয়ার অর্ডারের দুই ক্রিকেটার কে সম্ভবত ওপেনিং করানোর চেষ্টা ব্যর্থ বাংলাদেশের জন্য।




গত ম্যাচের মতো এই ম্যাচেও শুরুতেই বিদায় নেন সাব্বির। তবে লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে বাংলাদেশকে শুরুতেই ধাক্কা দেয় আরব আমিরাত, যদিও দলীয় ২৭ রানে প্রথম উইকেট হারায় তারা,




তবে দ্বিতীয় উইকেট তাদেরকে এগিয়ে নেয় দ্রুতগতিতে। বিশেষ করে চিরাগ সুরি মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছিল বাংলাদেশের জন্য। ব্যক্তিগত 39 রানে তার বিদায় স্বস্তি ফিরে টাইগার শিবিরে।




কিন্তু তারপরেও পুরোপুরি সস্তি পায়নি বাংলাদেশ। তবে সময় যত গড়িয়েছে মেহেদী, শরিফুল এবং মোস্তাফিজদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে ততই ম্যাচে ফিরেছে বাংলাদেশ।




মিস ফিল্ডিং কতটা ম্যাচের ক্ষতির কারন হয়ে দাঁড়ায় সেটা বোধহয় আজকে ভালোমতো টের পেয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। একের পর এক সহজ সুযোগ মিস করেছে ফিল্ডাররা তাতে চাপ বেড়েছে বাংলাদেশের উপর।




যেখানে প্রত্যাশা করা হচ্ছিল সহজ এক জয়ের, সেখানে আফজাল খান শেষ দিকে শঙ্কা ধরিয়ে দেয় বাংলাদেশকে। বিশেষ করে শরিফুলের ১৮ তম ওভারে যখন ১৪ রান সংগ্রহ করে তারা।




তবে শেষ ওভারে এসে নিজের ভুলের প্রায়শ্চিত্ত করেন শরিফুল। শেষ ওভারে তাদের প্রয়োজন ছিল ১১ রান, তবে সেখান থেকে মাত্র চার বলেই ম্যাচ শেষ করে দেন এই বাঁহাতি ফাস্ট বোলার। তাতে সাত রানের জয়ের পাশাপাশি সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেছে টাইগাররা.।




ম্যাচ শেষে অধিনায়ক সোহান জানান, ” তারা পাওয়াপ্লেতে খুব ভালো বল করেছে, আমরা তিনটি উইকেট হারিয়েছিলাম। আজকে শিশির ছিল, বোলাররা ঠিক মতো বল গ্রিপ করতে পারছিল নাহ। আমরা পাওয়ারপ্লেতে উইকেট মিস করেছি কিন্তু শরিফুল ও মিরাজ দূর্দান্ত করেছে। আফিফ দূর্দান্ত ছিল, স্ট্রাইকরেটও। ”