আসন্ন টি-২০ বিশ্বকাপ থেকে বাদ পড়েছেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। বিসিবির এমন সিদ্ধান্তে কার্যত বিশ ওভারের ক্যারিয়ার শেষ হয়ে গেলো রিয়াদের।




তবে আনুষ্ঠানিক ভাবে অবসরের ঘোষণা এখনো দেননি দ্য সাইলেন্ট কিলার। বিশ্বকাপটা খেলার তার আশা ছিলো। কিন্তু সেই আশা পুরণ হলো না।




বুধবার (১৪ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ দলের একাদশ ঘোষণা করে বিসিবি। সেখানে রিয়াদের নাম না থাকায় চলছে নানা আলোচনা-সমলোচনা।




এই ক্রিকেটারকে এভাবে বাদ দেওয়ায় অনেকে বিরুপ মন্তব্য করেছেন। ভক্তদের দাবি এভাবে তাকে দলে না রাখাটা অসন্মানের, মাঠ থেকে বিদায় জানানো উচিত ছিলো।




এমন প্রশ্নের উত্তরও মিলেছে। বিসিবি বলছে, মাহমুদউল্লাহকে সসম্মানে বিদায় জানাতে চায় বোর্ড। জাতীয় দলে তার অবদানের প্রতি সম্মান রেখে




নাকি নিউজিল্যান্ডের মাটিতে আসন্ন ত্রিদেশীয় সিরিজে বিদায়ী ম্যাচের প্রস্তাব দিয়েছিল বিসিবি। কিন্তু মাহমুদউল্লাহ তাতে রাজি হননি।




দেশের আরও দুই ক্রিকেটার তামিম ইকবাল ও মুশফিকুর রহিম টি-টোয়েন্টি থেকে বিদায় নিয়েছেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে স্টাট্যাসে দিয়ে। মাহমুদউল্লাহ




এভাবে অবসরে যাক, এটা নাকি বিসিবি চাইনি। এ ব্যাপারে বোর্ডের এক কর্মকর্তা জানান, ‘মাহমুদউল্লাহ অবসর নিতে রাজি হয়নি। সে জানিয়েছে, অবসরের জন্য সে প্রস্তুত নন।




বরং আরও দুই বছর খেলতে চায়। জাতীয় দলে ফেরার চেষ্টা থাকবে তার।’ দ্য সাইলেন্ট কিলারখ্যাত রিয়াদ প্রসঙ্গে প্রধান নির্বাচক জানিয়েছেন, কনিক্যাল কনসালট্যান্ট শ্রীধরন শ্রীরামের এক বছরের পরিকল্পনায় নেই মাহমুদউল্লাহর নাম।