হাসান মাহমুদের ইঞ্জুরীতে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড এখনো কোন ক্রিকেটারকেই রিপ্লেস করেনি। রীতি অনুযায়ী স্কোয়াডের কোন ক্রিকেটার ইঞ্জুরীতে পড়লে তার বদলি হতে পারবেন স্ট্যান্ড বাই থেকে যে কোন একজন ক্রিকেটার।




তবে সেই রীতি সচরাচর মানা হয় টুর্নামেন্ট চলাকালীন সময়ে। টুর্নামেন্ট শুরু হবার আগে বাইরে থেকে ক্রিকেটারও জাতীয় দলের মূল স্কোয়াডে ঢোকার উদাহরণ আছে অনেক।




স্ট্যান্ড বাই তিনজনের একজন ছিলেন মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী। অনেকদিন এইচপির নজরে থাকা এই বাম হাতী ফাস্ট বোলার গত বিপিএলেও ছিলেন নজরকাড়া। সম্প্রতি বাংলাদেশ এ দলের হয়ে সফর করছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজে। সে কারনেই মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরীকেই ভাবা হচ্ছে হাসান মাহমুদের বদলি হিসেবে।




কিন্তু হঠাৎই দৃশ্যপটে অন্য একজন। টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে এর আগে বেশ কার্যকরী কিন্তু অধারাবাহিক এক বোলার নিয়ে হঠাৎ কেন আলোচনা!




শনিবার বিসিবিতে নির্বাচকদের মধ্যে হাসানের বদলি কে হবেন সেটি নিয়ে বৈঠক হয়েছে বলে জানা গেছে। সাকিবও সকাল সকাল অনুশীলন শেষ করে বৈঠক করে গিয়েছিলেন একটা কমার্শিয়াল প্রচারনার কাজে।




জানা গেছে, অপ্রত্যাশিতভাবেই আল আমিন হোসেনকে নিয়ে ভাবা হচ্ছে। যদিও এটা নিশ্চিত নন যে তিনি ডাক পাবেন কিনা তবে তিনি আছেন সংক্ষিপ্ত তালিকায়।




বাংলাদেশ এ দলের হয়ে খেলায় আপাতত মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরীর উপরই ভরসা করতে পারে টিম ম্যানেজমেন্ট তবে আল আমিনকেও জাতীয় দলের কাছাকাছি আনবার কথা ভাবছে ম্যানেজমেন্ট৷




এশিয়া কাপে সম্ভব না হলেও আল আমিনকে পাঠানো হতে পারে আয়ারল্যান্ডে ত্রিদেশীয় সিরিজে। যদি ভালো করতে পারেন তবে বিশ্বকাপ ভাবনাতেও চলে আসতে পারেন তিনি।




এর আগেও সংক্ষিপ্ত ফরম্যাটে নিজেকে কার্যকরী প্রমাণ করেছিলেন তিনি কিন্তু ধারাবাহিকতা এবং অনান্য কান্ডে জায়গা হারান জাতীয় দল থেকে ৷ এরপর খুব বেশি ভালো করেননি ঘরোয়া ক্রিকেটেও।