প্রায় প্রতিনিয়তই খবরের শিরনামের পাতায় থাকেন অবহেলিত এই ক্রিকেটার। ভক্তদের ভালোবাসা এবং উৎসাহে ক্রিকেট ছারতেপারেন না। বর্তমানে তিনি জাতীয় দলের বাইরে বিভিন্ন ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলছেন।




বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের অন্যতম ক্রিকেটার কায়েস মূলতঃ বাঁহাতি উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান। দলের প্রয়োজনে মাঝে-মধ্যে উইকেট-রক্ষকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন তিনি। ঘরোয়া ক্রিকেটে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস, রংপুর রাইডার্স ও খুলনা বিভাগীয় দলে খেলছেন।




বিপিএলের পর ডিপিএলেরও শিরোপার দেখা পেয়েছে ক্রিকেটার ইমরুল কায়েসের নেতৃত্বাধীন দল। বিপিএলে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের পর ডিপিএলে শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব চ্যাম্পিয়ন হয়েছে।




সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ জাতীয় দলে ইমরুল কায়েসের ফেরা নিয়ে সবর ক্রিকেটপ্রেমীরা। অভিজ্ঞ এই বাঁহাতি ওপেনারকে বাংলাদেশ দলে ফেরাতে দাবি উঠছে সর্বত্র। কারণ তরুণরা প্রত্যাশিত পারফরম্যান্স দিতে পারছেন না।




এইদিক নেতৃত্বভাগ্য উজ্জ্বল হলেও ব্যাট হাতে ততটা উজ্জ্বল ছিলেন না বাহাতি এই ওপেনার। তাই জাতীয় দলের দরজাও যে খুলছে না তা এক প্রকার নিশ্চিত। তাই বলে বসে না থেকে




লড়াকু ইমরুল কায়েস ঘরোয়া লিগ শেষ হওয়ায় আপাতত খেলা নেই জাতীয় দলের বাইরে থাকা ক্রিকেটারদের। আর তাইতো এই সময়টা কাজে লাগাতে নিজের পারফরম্যান্স আরও করতে চান ইমরুল কায়েস। এই সময়ে খেলতে




যাবেন ইংল্যান্ডের কাউন্টি ক্রিকেটে। যদিও কাউন্টি মাইনর লিগে খেলবেন বাংলাদেশ জাতীয় দলের এই ক্রিকেটার। তবুও ইমরুল মনে করেন ভিন্ন কন্ডিশন ম্যাচ খেলার মধ্যে থাকা অনেক




কাজে দিবে। ইদের পর মে মাসের মাঝামাঝি বা শেষের দিকে তিনি পাড়ি দিবেন ইংল্যান্ডে। ইংল্যান্ডের ল্যাঙ্কাশায়ার একটি দলের হয়ে প্রায় চার মাস ধরে লঙ্গার ও শর্টার ভার্সনের ক্রিকেটে অংশ নিবেন




ইমরুল কায়েস। উল্লেখ্য, ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে ইমরুল ১৫ ম্যাচে এক সেঞ্চুরি ও তিন ফিফটিতে ৫১৩ রান করেছেন।
দলে না থাকায় ইংল্যান্ডের কাউন্টি ক্রিকেটে জাবেন যা দেখে বিসিবির কর্মকর্তারা আশ্চর্যজনক হতে পারে।