ইনিংসের প্রথম বলই পায়ের ওপর করেছিলেন মুস্তাফিজুর রহমান। সেটা লেগ বাইয়ে বাউন্ডারি হয়েছে। এমন বাজে শুরুর পর দ্রুতই ফিরে এসেছেন এই পেসার। ওভারের শেষ বলটি অফ স্টাম্পের অনেক বাইরে করেছিলেন।
সেখানে পা বাড়িয়ে খেলতে গিয়ে সেকেন্ড স্লিপে তানজিদ তামিমের হাতে ধরা পড়েছেন ডেভিড মালান। ৪ রান করা এই ইংলিশ ওপেনারকে ফিরিয়ে প্রথম ওভারেই উইকেটের স্বাদ পেয়েছে বাংলাদেশ।
এরপর জনি বেয়ারস্টো রীতিমতো টর্নেডো বইয়ে দেন। আর সেটার সিংহভাগই গেছে হাসান মাহমুদের ওপর দিয়ে। বেয়ারস্টোর তান্ডবে এই ডানহাতি পেসার বল ফেলার জায়গা খুঁজে পাচ্ছিলেন না। এমন আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ে ২১ বলেই প্রথম ফিফটির দেখা পায় ইংল্যান্ড।
পঞ্চম ওভারের প্রথম বলে বেয়ারস্টোকে বোল্ড করে সেই ঝড় থামিয়েছেন মুস্তাফিজ। এই বাঁহাতি পেসারের দুর্দান্ত ইয়র্কারে ব্যাট নামানোর আগেই স্টাম্প ভেঙে যায়। সাজঘরে ফেরার আগে এই ওপেনারের ব্যাট থেকে এসেছে ২১ বলে ৩৪ রান।
৬ ওভার শেষে ২ উইকেট হারিয়ে ইংল্যান্ডের সংগ্রহ ৫৮ রান।
এর আগে গুয়াহাটিতে টস জিতে আগে ব্যাটিং করতে নেমে ৩৭ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ১৮৮ রান তুলেছে বাংলাদেশ। যেখানে সর্বোচ্চ ৭৪ রান এসেছে মিরাজের ব্যাট থেকে। বৃষ্টি আইনে ইংল্যান্ডের জন্য লক্ষ্যমাত্রা ১৯৭ রানের।